আফগানিস্তানের ওপর নিষেধাজ্ঞার মনিটরিং কমিটি নাকি এ অঞ্চলের দেশগুলোকে ঠকানোর মেশিন? পর্যায়ক্রমিক ভাষ্য

এই তাহকিমের ঘটনা থেকেই খারিজিদের চূড়ান্ত উত্থানের সূচনা। প্রথমে তারাই যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ সৃষ্টি করেছিল, কিন্তু পরবর্তীতে তারাই একে বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে চিহ্নিত করে এবং হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

আল্লাহর অপার অনুগ্রহে বেলুচিস্তানে আইএসআইএসের খোরাসান শাখার (IS-K) প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় পরিচালিত এক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে— (যারা দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম সংঘটিত করে আসছিল) সম্পূর্ণরূপে ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত 🔗

আল মিরসাদ অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের জন্য তাদের নতুন ওয়েবসাইট “মীক্বাত” চালু করেছে! এখন থেকে আল মিরসাদ সম্পর্কিত সকল অডিও-ভিজ্যুয়াল উপকরণ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজে প্রকাশিত হবে। ওয়েবসাইটটি পরিদর্শন করুন:

إِنَّهُمْ لَهُمُ الْمَنْصُورُونَ وَ إِنَّ جُنْدَنا لَهُمُ الْغالِبُونَ

অন্ধকারের ফিতনা!

এরপর থেকে “খারিজি” উপাধিটি এমনভাবে প্রসিদ্ধি লাভ করে যে, হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ঘটনা ব্যতীত এই নামের প্রকৃত তাৎপর্য বাকি থাকে না। বিস্তারিত 🔗

আল কায়েদার মুজাহিদীন আফ্রিকার রাষ্ট্র বুর্কিনা ফাসোতে এক সংঘর্ষে দাঈশী খাওয়ারিজদের হত্যা করে তাদের অস্ত্রশস্ত্র নিজেদের নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিস্তারিত 🔗

খুরূজ ও খাওয়ারিজ—এই দুটি শব্দ কেবল ভাষাগত পরিভাষা নয়, বরং ইসলামের ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তাদের শাব্দিক ও আভিধানিক অর্থ কী? ইসলামী পরিভাষায় এগুলোর প্রকৃত ব্যাখ্যা কীভাবে করা হয়েছে? এই পর্বে সেই আলোচনার সূচনা। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

এই তিন গাযওয়াহর উদ্দেশ্য ছিল কুরাইশদের কাফেলাগুলোর গতিপথ প্রতিহত করা, যা কখনো মক্কা থেকে শামের দিকে অগ্রসর হতো, আবার কখনো শাম থেকে মক্কার দিকে প্রত্যাবর্তন করত। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাটি এসব বিশৃঙ্খল গোষ্ঠীর নেতৃত্বের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার এক নতুন অধ্যায় শুরু করতে চায়— যাতে আফগানিস্তানের ভেতরে সুশৃঙ্খল অরাজকতা সৃষ্টি করে ইসলামী ইমারাতের বিরুদ্ধে কৌশলগতভাবে তাদের ব্যবহার করা যায়। বিস্তারিত 🔗

সাম্প্রতিককালে “আল-বাসায়ের” নামক এক কুখ্যাত খারিজি সংগঠনের পক্ষ থেকে আর্থিক অনুদান সংগ্রহের আবেদনসংবলিত পোস্টার প্রকাশিত হয়েছে, যা তাদের অস্তিত্বের ভিত কতটা নড়বড়ে হয়ে গেছে— তার একটি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

আগের পর্বে আমরা আবু ক্বাতাদাহ নামক এক জার্মান দাঈশ সদস্যের জবানবন্দী তুলে ধরেছিলাম। জার্গেন টোডেনহোফার আবু ক্বাতাদাহর সঙ্গে যোগাযোগের সূত্র ধরে সিরিয়ার মাটিতে দাঈশ এবং তাদের ভয়ঙ্কর কার্যকলাপ সরাসরি প্রত্যক্ষ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। বিস্তারিত 🔗

জার্গেন টোডেনহোফার এবং সালিমের মধ্যকার যোগাযোগ একসময় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। এরপর আবু ক্বাতাদা নামে পরিচিত এক জার্মান নাগরিক, যিনি ২০১৪ সালে দাঈশ গোষ্ঠীর একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন, তার সাথে টোডেনহোফার নতুন করে সংযুক্ত হন। সম্পূর্ণ প্রবন্ধ 🔗

দাঈশ স্পষ্ট ভাষায় সতর্ক করেছে, যারা এই অনুদান নিজেদের ইচ্ছামতো অপব্যবহার করছে তারা কঠোর শাস্তির মুখোমুখি হবে। পোস্টারে উল্লেখ করা হয়েছে, অনুদান সংগ্রহকারীদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

প্রবন্ধের প্রথম পর্বে আমরা সালিম নামক ব্যক্তির জবানবন্দি উপস্থাপন করেছিলাম— যিনি সিরিয়ায় দাঈশের সদস্যপদে ছিলেন। তিনি প্রখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক জার্গেন টুডেনহোফারের সাথে এক সাক্ষাৎকারে দাঈশের অন্তর্লীন সত্য উন্মোচন করেছিলেন। বিস্তারিত 🔗

সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে সালিম বলেন: “আমার চোখের সামনে সিগারেটের কয়েক ডজন প্যাকেট পড়ে ছিল। সেখানকার কিছু সদস্য আছে যারা দাড়ি রাখে না, মিউজিক শোনে এবং তাদের ইচ্ছানুযায়ী যা খুশি করে।” সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

উলামাগণের দৃষ্টিভঙ্গি যেন সর্বদা জাতিগত, ভাষাগত, কিংবা জাতীয়তাবাদী পক্ষপাতমুক্ত থাকে। ইসলামের সার্বজনীন মুল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করাই তাদের মূল দায়িত্ব। সম্পূর্ণ নিবন্ধ 🔗

সীরাত বিশারদদের মতে, যে বাহিনীতে রাসুলুল্লাহ ﷺ স্বয়ং উপস্থিত থেকেছেন, তা গাযওয়া নামে পরিচিত, চাই সে যুদ্ধে সংঘর্ষ হোক বা না হোক। আর যে অভিযানে তিনি স্বশরীরে অংশগ্রহণ করেননি, তাকে সারিয়াহ বলা হয়, চাই সে যুদ্ধে রক্তক্ষয় হোক বা না হোক। বিস্তারিত 🔗

ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক উন্নয়ন কোনো ষড়যন্ত্র নয় বরং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার প্রচেষ্টা। পাকিস্তান যদি এই বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে তাদের নীতিতে নমনীয়তা প্রদর্শন করে, তবে তারাও এই পরিস্থিতি থেকে উপকৃত হতে পারে। বিস্তারিত 🔗

ওআইসির ক্রমবর্ধমান বিশ্বাসঘাতকতার প্রতীক হলো বিতর্কিত ব্যক্তিত্বদের এর মঞ্চে স্থান দেওয়া। যেমন মালালা ইউসুফজাই, যিনি প্রায়শই পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন, যা ইসলামী মূল্যবোধের সঙ্গে সুস্পষ্ট সাংঘর্ষিক। বিস্তারিত 🔗